ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার মুজিবনগর ইউনিয়নে নবনির্মিত সাব স্টেশনের ইনচার্জ এর কাছে মিটার পাস করা সহ অফিসের সকল কাজ করা সম্ভব। তথ্যসূত্রে জানা যায় গত ৪ই মে চরফ্যাশন উপজেলার মুজিব নগর ইউনিয়নের ৪টি চর নিয়ে একটি ১০মেগাওয়াট নবনির্মিত সাব স্টেশন স্থাপন করেন বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড।
উক্ত সাব স্টেশন এলাকা পরিচলনা করার জন্য ইনচার্জ হিসেবে মিলন ও লাইনম্যান হিসেবে জাহিদ হাসানকে সংযুক্ত করেন ভোলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। অপরদিকে নতুন মিটার সংক্রান্ত বিষয়ে ২জন ওয়ারিং ইন্সপেক্টর আব্দুস সালাম ও সুমন সহ আরো ২জন ইলেকট্রিশিয়ানকে দায়িত্ব দেওয়া হয় জানা গেছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায় দুইজন ওয়ারিং ইন্সপেক্টর ও ইলেকট্রিশিয়ানদের তোয়াক্কা না করেই। মুজিব নগর ইউনিয়নে সকল গ্রাহকদেরকে জিম্মি করে তাদের কাছ থেকে নতুন মিটারের জন্য বাড়তি টাকা ও কাগজপত্র তুলে সই করে মিটার পাস করিয়ে থাকেন ইনচার্জ সৈয়দ মিলন ও ঠিকাদার সাইফুল ইসলাম। সূত্র আরও জানায় ২০২০ সালে লালমোহন পল্লী বিদ্যুতের সাব-স্টেশনে থাকাকালীন সৈয়দ মিলন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে অনেকদিন যাবত কারাভোগ করেন।
প্রশ্ন এখানে একজন লাইন টেকনিশিয়ান যদি অফিসের সকল কাজ করতে পারে? তাহলে কেন বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড প্রতিটি অফিসে চটঈ, ও ওয়ারিং ইন্সপেক্টর, জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার সহ এত জনবল নিয়োগ দিয়েছেন?? অভিযোগ প্রসঙ্গে ইনচার্জ সৈয়দ মিলন বলেন একজন লাইন টেকনিশিয়ান এর কাছে অফিসের সকল কাজ করা সম্ভব টেকনিশিয়ান যেখানে থাকে সেখানে ওয়ারিং ইন্সপেক্টর প্রয়োজন হয় না। ছবি ৪