ইউসুফ হোসেন নিরব,
দৈনিক ভোলা টাইমসঃ ভোলায় আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সামনের চায়ের দোকানদার বশির ওরফে দালাল রাশির “ভোলায় আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস সহকারীর নাম ভাঙিয়ে গিলে খাচ্ছে পাসপোর্ট অফিস” এই শিরোনামে পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ বন্ধ করার জন্য বিভিন্ন মহলে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় চায়ের দোকানদার বশির ওরফে দালাল বশির ভোলার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের, অফিস সহকারীর নাম ভাঙ্গিয়ে বিভিন্ন দূরদূরান্ত থেকে আগত সহজ সরল মানুষদের কথার জালে পেয়েছিয়ে অবৈধভাবে পাসপোর্ট বানিয়ে দেওয়ার নাম করে ভোগান্তিতে ফেলে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা এ যেন দালালির দোকান খুলে বসেছে এই বশির। জনমনে প্রশ্ন ভোলা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের পাশেই রয়েছে পুলিশ সুপার মহোদয়ের বাস ভবন এবং জেলা জজ এর বাসভবন সহ প্রশাসনিক কর্মকর্তার বাসভবন থাকার সত্বেও কি ভাবে এই দালাল বশির তার অবৈধ কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। তাহলে কি এই দালাল বশির প্রশাসনের ঊর্ধ্বে।
স্থানীয়রা আরো বলেন পুলিশ প্রশাসনের নাকের ডগা দিয়ে ভোলা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সামনে চায়ের দোকানদার বশির ভেতরের কারসাজি না হলে চায়ের দোকানদার বশিরের পক্ষে সম্ভব নয় মানুষদের এইভাবে ভোগান্তিতে ফেলে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার। এই চায়ের দোকানদার বশির পাসপোর্ট অফিস যখন ডিসি অফিসে ছিল তখন থেকে এই চায়ের দোকানদার বশির সহজ সরল মানুষদের ভুলিয়ে-ভালিয়ে কথার জালে পিছিয়ে তাদেরকে ভোগান্তিতে ফেলত এবং তার লালিত কিছু ক্যাডার বাহিনী আছে তাদের জন্য এই বশিরকে কিছু বলা যায় না এবং এই বশিরের হাত নাকি অনেক লম্বা পুলিশ প্রশাসনের তোয়াক্কা করে না। এ বিষয়ে ভোলা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস সহকারী পরিচালক জনাব মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বলেন লিখিত অভিযোগ পেলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। এদিকে ভুক্তভোগী ও স্থানীয়রা ভোলা পুলিশ সুপার মহোদয়ের সুদৃষ্টি কামনা করেন।